নিত্যনতুন বেরোচ্ছে ফোন আর কম্পিউটারের মডেল। মাউস হেডসেট স্পিকার কোনটাই আর খুব বেশি দিন চলে না। ছুঁড়ে ফেলছি পুরনোটা। কিন্তু ফেলছি কোথায়? ডাস্টবিন আর ডাম্পিং গ্রাউন্ড থেকে এদের ক্ষতিকারক প্রভাব ছড়িয়ে পড়ছে মানুষের বসতিতে। কিভাবে সেই নিয়েই আজ কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয়ে আজ হয়ে গেল একটি শিক্ষামূলক আলোচনা সভা।



বৈদ্যুতিন বর্জ্য কিভাবে সামলাব আমরা নিশ্চিত নই। বলেই বা দেবে কে? সাধারণ ময়লার সঙ্গে এর অনেক তফাত। আজকের সভায় স্টার্ট আপ ফাউন্ডেশনের পক্ষে দেবজিৎ পাল চমৎকার গল্পের মধ্যে দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে জানালেন প্রয়োজনীয় কর্তব্য। বৈদ্যুতিন বর্জ্য কতখানি বিপজ্জনক এবং কেমন করেই বা তার ডিসপোজ করতে হবে। দৃষ্টান্ত দিলেন ২০২০ সালের টোকিও অলিম্পিকের, যেখানে মেডেলে এই বর্জ্য ব্যবহার করা হয়েছিল।


গোদরেজের সঙ্গে মিলিতভাবে হুল্লাডেক নামের একটি সংস্থা নির্দিষ্ট সময় অন্তর ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে তাদের বাড়ির বৈদ্যুতিন বর্জ্য সংগ্রহ করবে এবং বিনিময়ে অর্থও দেবে বলে দেবজিৎ জানান।


প্রধানশিক্ষক ড. সুভাষচন্দ্র দত্ত জানান, ই-ওয়েস্টে তেজস্ক্রিয় কিছু উপাদান থেকে যায়। সেসব এখন সবার মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে এই জাতীয় আলোচনা সবার কাছে শিক্ষণীয়, বড়দের কাছেও।






*পূর্ব বর্ধমান থেকে দেবাশীষ ঘোষের রিপোর্ট উড়ান নিউজ*

Post a Comment